মো: জামিল মিয়া: সত্যি বলতে যখন কারো বিবেক,জ্ঞান,সত্তা হারিয়ে যায় তাকে আর যায় বলুন রূপে, আকৃতিতে, গঠনে মানুষ হলেও সত্যিকারে সে মানুষ সত্তায় থাকে না।
কতটা নিষ্ঠুর অমানবিক পাশবিক মনের অধিকারী হলে একজন নয় পাঁচ জন পুলিশ এমন আচরণ করতে পারে তা আমার জানা নেই। সংখ্যায় তারা পাঁচ জন, পরনে বাংলাদেশের আইন রক্ষাকারি বাহিনী পুলিশ কর্মকর্তাদের পোশাক। দেশের সাধারণ মানুষের অধিকার রক্ষায় তারা নিয়োজিত। তাদের সারা বেলার কর্মকান্ডের একটি ক্ষণের নুমনা এই ছবি গুলো | কিছু ‘ছবি কথা বলে’ তার বাস্তব প্রমান এই ছবিগুলো, যার ব্যাখার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। পৃথিবীর সকল শব্দ এই মর্মান্ত্রিক অমানবিক আহত ছবিগুলোর কাছে হারমানবে যেকোনো মানব হৃদয় কে শুধু এই পাঁচজন নির্লজ্জ কর্মকর্তা ব্যতিত।
যাদের হাতে আইন রক্ষিত হওয়ার কথা জনগনের নিরপত্তার কথা তাদের কর্তৃক নির্যাতন তাহলে প্রশ্ন করতে হয় আজ একটি
দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের মন মানসিকতা নৈতিকতা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা যদি এই লেভেল এর হয় তাহলের তাদের যারা নিয়োগ দিয়েছেন ট্রেনইআপ করেছে তাদের লেভেল টা আজ খুব বেশি জানতে ইচ্ছে করছে। আমি কিছু সময়ের জন্য ধরে নিলাম এই ছবিতে যে শিশুটিকে দেখা যাচ্ছে সে অপরাধী কিন্তু দেশ তথা পৃথিবীর কোন আইন কোন
সংবিধানে তাকে রাস্তয় এমন অমানবিক ভাবে শাস্তি দেওয়ার বিধান রয়েছে? ছবিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে একজন পুলিশ কর্মকর্তা শিশুটিকে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করছে কিন্তু তারচেয়ে লজ্জা জনক হচ্ছে পাশেই আরো চারজন পুলিশ মজা নিচ্ছে অবাক সত্যিই অবাক! ক্ষমতার এমন অপব্যবহার জানান দিচ্ছে এইখানে শিক্ষার নয় বড়ই নৈতিকতা আর সু-শিক্ষার অভাব রয়েছে।
উল্লেখ্য গত কয়েকদিন যাবৎ থেকে এই ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোক মাধ্যম ফেইসবুকে মানুষের মনুষ্যত্ববোধ কে মারত্মকভাবে আহত করেছে।
পুলিশের কেমন আচারন